মাস গেলে মাইনে পান মোটা অঙ্কের , কিন্তু নিজে জানেনই না ১৪ ঘরের নামতা !
নামি স্কুলের শিক্ষিকা অথচ জানেন না 13 সংখ্যার নামতা। এমন দৃশ্য দেখা গেল বিহারের একটি সরকারি বিদ্যালয়। সম্প্রতি এমনই একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। News24 নামের একটি সংবাদ চ্যানেল সম্প্রতি এই বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা আসল কর্মকাণ্ড প্রকাশ্যে এনেছে। যা দেখে স্তম্ভিত শিক্ষিত মহল থেকে সাধারণ মানুষ। বিহারের পাটনা জেলার একটি ছোট গ্রামের ঘটনা। সেখানে একটি
নামি স্কুলের শিক্ষিকা অথচ জানেন না 13 সংখ্যার নামতা। এমন দৃশ্য দেখা গেল বিহারের একটি সরকারি বিদ্যালয়। সম্প্রতি এমনই একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। News24 নামের একটি সংবাদ চ্যানেল সম্প্রতি এই বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা আসল কর্মকাণ্ড প্রকাশ্যে এনেছে। যা দেখে স্তম্ভিত শিক্ষিত মহল থেকে সাধারণ মানুষ।
বিহারের পাটনা জেলার একটি ছোট গ্রামের ঘটনা। সেখানে একটি সরকারি স্কুলের ছাত্র সংখ্যা প্রায় শতাধিক। রয়েছে বেশ কয়েকজন শিক্ষক শিক্ষিকা। গতানুগতিক নিয়মে পড়াশোনা চলে। ইউনিফর্ম পড়ে বইখাতা নিয়ে স্কুলে এসে পৌঁছায় ছাত্র-ছাত্রীরা। প্রত্যন্ত গ্রাম হয় শিক্ষার মান কিছুটা অনুন্নত। পড়ুয়াদের শিক্ষাদান করবার জন্য যেখানে বদ্ধপরিকর হওয়া উচিত শিক্ষক-শিক্ষিকাদের সেখানে এক অত্যাশ্চর্য নমুনা দেখা গেল এই বিদ্যালয়। কমলা নামের এক শিক্ষিকা অংক ক্লাস নেন। নিয়ম করে ক্লাসে আসেন পাঠদান করে চলে যান। অথচ 13 ঘরের নামতা জানেন না। সংবাদমাধ্যমের সামনে রীতিমতো লজ্জায় পড়ে গেছেন শিক্ষিকা।
প্রতি মাসে সরকারি ঘর থেকে মোটা মাইনে পাচ্ছেন। অথচ কিভাবে তিনি ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষার ভার নিয়েছেন তা ভেবে মাথাব্যথা শুরু হয়েছে নেটিজেনদের। এদিন পড়ুয়াদের কয়েকটি ছোটখাটো প্রশ্ন করলেও তারা ঘাবড়ে যায়। ঠিকঠাক মত জবাব দিতে না পারায় তাদের এই অক্ষমতার পিছনে শিক্ষিকার হঠকারিতাকেই দায়ী করা হয়েছে। দিনের পর দিন এভাবে চলতে থাকলে পড়াশুনার মান কোথায় দাঁড়াবে তা নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেছেন শিক্ষিত মহল।