৪৮ বছরেও এভারগ্রিন ঐশ্বর্য! ফাঁস হল বিশ্বসুন্দরীর স্কিন কেয়ার রুটিন

১৯৯৪ সালে বিশ্ব সুন্দরী শিরোপা পাওয়া ‘ঐশ্বর্য রাই’ (Aishwarya Rai), আজও বলিউডের (Bollywood) পাতায় এক বহুল চর্চিত তারকা। ১৯৯১ সাল থেকে ঐশ্বর্য রাই বলিউডে তার কেরিয়ার শুরু করেছিল; এরপর বহু বছর অতিবাহিত হয়ে যাওয়ার পরেও, তার যৌবনে যেন এক ফোঁটাও আঁচ পরেনি। অভিষেক বচ্চনের (Abhishek Bachchan) সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়ে, বর্তমানে বিগ বি-র পুত্রবধূ ঐশ্বর্য রাই বচ্চন। এক সন্তানের মা হয়ে যাওয়ার পরেও, কিভাবে তার সৌন্দর্য এবং মাধুর্য ঠিক যৌবনকালের মতোই থাকে! তা জানতে সবাই আগ্রহী।
বর্তমানে বিজ্ঞাপন ছাড়া বড় পর্দায় খুব একটা নজরে আসে না অভিনেত্রী। বচ্চন পরিবারের পুত্রবধূ হয়ে আসার পর থেকেই, বলিউডে তার দাপট আরো কয়েকগুণ বেড়ে গিয়েছিল। হিন্দি সিনেমা ছাড়াও তামিল, তেলেগু বিভিন্ন ভাষার সিনেমাতে অভিনয় করতে দেখা গেছে ঐশ্বর্য রাই বচ্চনকে। তবে এখনো তার রূপের মাধুর্য কি করে একই রকম থাকে? তা নিয়ে প্রশ্ন আসে বারংবার। তিনি এক সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, বাজার চলতি কোন প্রসাধন সামগ্রী তিনি ব্যবহার করেন না, রূপচর্চার জন্য ঘরোয়া উপায় তার একমাত্র সম্বল।
ঐশ্বর্য রাই বচ্চন যে রূপচর্চা করেন, সেটির জন্য সবার প্রথমে তিনি ঘরোয়া ফেসপ্যাক ব্যবহার করেন। দেখে নিন ঘরোয়া উপায়ে তৈরি করা তার তিন ধরনের ফেসপ্যাকের প্রণালী:-
১) একটি পাত্রে ২ টেবিল চামচ বেতন, এক টেবিল চামচ টমেটোর রস এবং এক টেবিল চামচ শসার রস নিলেই তৈরি হয়ে যাবে ফেসপ্যাক।
২) একটি পাত্রে ১ টেবিল চামচ আলুর রস, এক ১ টেবিল চামচ শশার রস এবং ১.৫ টেবিল চামচ মুলতানি মাটি দিয়ে মিশিয়ে নিলেই, দ্বিতীয় ফেসপ্যাক তৈরি হয়ে যাবে।
৩) অপর একটি ফেসপ্যাক বানানোর জন্য গ্রেট করা শশা নিতে হবে ৩ চামচ মধু ১/২ চামচ এবং টক দই ১ চামচ নিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিলেই ফেসপ্যাক রেডি।
Disclaimer: ফেসপ্যাকগুলি ব্যবহার করার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া আবশ্যক। উপরিউক্ত কোনো জিনিসে ব্যক্তিবিশেষে অ্যালার্জি থাকলে, এড়িয়ে চলাই ভালো।